[email protected] বৃহঃস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর ২০২৪, ৭ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

অ্যাজমা হলে যা করবেন

মর্নিং টাইমস

প্রকাশিত:
৬ ডিসেম্বার ২০২৩, ১৮:১৩

অ্যাজমা , ছবি

অ্যাজমা কেন হয় :

 

  • জেনেটিক কারণে যাদের অ্যালার্জি হয়।
  •  
  • বংশে মা-বাবা, দাদা-দাদি বা অন্য কারো হাঁপানি থাকলে হতে পারে।
  •  

 

 

কখন বাড়ে :

ঘরবাড়ির ধুলা, ময়লা, মাইটেপোড়া, ফুলের রেণু, পাখির পালক, জীব-জন্তুর পশম, ছত্রাক ইত্যাদি অ্যালার্জিজনিত পদার্থ থেকে হাঁপানি হতে পারে। ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, আইসক্রিম বা অন্যান্য ঠান্ডা পদার্থও হতে পারে হাঁপানি।

 

উপসর্গ :

* শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট

* বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই শব্দ

* বুক ভার হয়ে থাকা

* দম বন্ধ ভাব

  • ঘনঘন কাশি
  •  

চিকিৎসা :

  • হাঁপানির হাত থেকে সুস্থ থাকার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, যে জিনিসে অ্যালার্জি তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।
  •  
  • স্টেরয়েড যেমন লোমেথাসন, বুডিসনহিড, গ্লুটিকাসন ইত্যাদি ওষুধগুলো সব সময় ব্যবহার করতে হয়।
  •  
  • অ্যাজমা চিকিৎসার এগুলো হচ্ছে মূল ওষুধ। যেমন সালবিউটামল, টারবিউটালিন এগুলো তাড়াতাড়ি শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি দেয়। কিন্তু এগুলো শুধু শ্বাসকষ্ট, কাশি বা বুকে চাপ হলে ব্যবহার করতে হবে।
  •  
  • শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে তাকে সাধারণত ওষুধ ইনহেলার বা স্প্রের মাধ্যমে দেওয়া হয়। একজন ছোট শিশুর থেকে বিশেষ ধরনের মাস্ক ব্যবহার করা হয়।
  •  
  • গর্ভাবস্থায় হাঁপানি হলে উচ্চরক্তচাপ, প্রিটাম লেবার, প্রিএকলামাসিয়া এবং শিশুর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই মা ও সন্তানের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য অ্যাজমা তাড়াতাড়ি সারিয়ে তোলা প্রয়োজন।
  •  

* হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস সংক্রমণ। এক্ষেত্রে হাঁপানি রোগীদের রোগ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে করোনা হলে তাতে মারাÍক শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এজন্য হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ সেবন করে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর