[email protected] শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ই আশ্বিন ১৪৩১

শীতে পায়ের দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পেতে পারেন যেভাবে

জীবনযাপন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩১ অক্টোবার ২০২৩, ১৪:০৬

সংগৃহিত ছবি

শীতের সময় একটু বেশিই মোজা পরা হয়ে থাকে। এছাড়া অফিস যাওয়ার সময় মোজাতো পরা হয়ই। কিন্তু মোজা পরলেই অনেকের পায়ে দুর্গন্ধ হয়? আর এ কারণে অনেককেই লজ্জায় পড়তে হয়।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলেও কিন্তু অনেকে এই সমস্যায় পড়েন। পায়ে থাকা ঘামের সঙ্গে মোজার ব্যাকটেরিয়া মিশে গিয়েই তৈরি হয় বিকট গন্ধ। এ ছাড়া, কোনও ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে, ডায়াবেটিস কিংবা থাইরয়েডের মতো রোগ থাকলেও পায়ে দুর্গন্ধ হতে পারে।

কী ভাবে এই দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু উপায়।

১. ঘামের গন্ধ থেকে বাঁচতে সুতির মোজা ব্যবহার করুন। সিন্থেটিক মোজা পরলে ঘাম বেশি হয়, সমস্যা আরও বাড়ে।

২. ডায়েটে বদল আনুন। খুব মশলাদার খাবার বিপাকক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। ঘন ঘন বদহজম হলেও ঘামে বিশ্রী গন্ধ হয়।

৩. চা-কফির নেশা থাকলে এড়িয়ে চলুন। যে কোনও উত্তেজক পানীয় শরীরে হরমোন নির্গমনে সাহায্য করে। ফলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। তাতে স্নায়ু উত্তেজিত হয় পরোক্ষে। সহজেই ঘাম হয়।

৪. জুতা মাঝেমাঝেই রোদে দিন। জুতোর ভিতরে আলো-হাওয়া পৌঁছালে ছত্রাক, ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ কমে। এ ছাড়া ব্যবহৃত মোজা বেশিদিন পড়বেন না এমনকি একই মোজা পর পর দুইদিন ও পরবেন না।

৫. রোজ সময় করে ঈষদুষ্ণ লবণ পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো। লবণ ছত্রাক দূর করতে সক্ষম। ফলে পা ঘামার সমস্যাকে কমিয়ে দেয় অনেকটাই। একটু সময়সাপেক্ষ হলেও পা ঘামার সমস্যা থেকে রেহাই পেতে লবণ-পানির জুড়ি নেই। সূত্র: দেশ রূপান্তর

বাংলা গেজেট/বিএম


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর