প্রকাশিত:
৯ মে ২০২৪, ১৯:০২
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান উদ্ধারে বিভিন্ন বাহিনী যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করছে।
বিমানবাহিনীর নিজস্ব ইউনিটের পাশাপাশি অভিযানে যোগ দিয়েছে কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। ঘটনাস্থলে আশেপাশে হেলিকপ্টারও উড়তে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি আকাশে থাকা অবস্থায় পেছনের দিকে আগুন ধরে যায়। এর কিছু সময় পরেই বিমান থেকে দুই পাইলট প্যারাসুটের সাহায্যে বের হয়ে আসেন। পরক্ষণে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়ে ডুবে যায়।
নদীর যে স্থানে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে, সেখানে বিমানবাহিনীর একাধিক উদ্ধারকারী স্পিডবোড, টাগবোড, সী অ্যাম্বুলেন্সসহ বিভিন্ন ধরনের নৌযান দিয়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিমানবাহিনীর ওয়াইএকে ১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি অবতরণের মুহূর্তে আগুন ধরে বিধ্বস্ত হয়।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ওয়াইএকে ১৩০ (YAK 130) প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পতেঙ্গা এলাকায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। বিমানের দুই পাইলটকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে, একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
মন্তব্য করুন: