প্রকাশিত:
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১
সারাদেশে তীব্র তাপদাহের মধ্যে গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা মানুষের। রাজধানীর বাইরে লোডশেডিং বেশি হওয়ায় গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক জানালেন, পিডিবির আর্থিক সংকট আর বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি জ্বালানি আমদানিতে বড় সমস্যা। এ অবস্থায় বিদ্যুতে সাশ্রয়ী হতে রাত আটটার পর শপিং মল-দোকানপাট বন্ধে উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার।
দেশের ইতিহাসে সোমবার রাত ৯টায় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে, ১৬ হাজার ২৩৩ মেগাওয়াট। তখনও বিদ্যুতের লোডশেড করতে হয়েছে ৪৬৭ মেগাওয়াট।
রাজধানীতে বিদ্যুৎ সরবরাহে তেমন সমস্যা না থাকলেও লোডশেডিংয়ে ভুগছে গ্রামের মানুষ। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড-আরইবির তথ্য বলছে, শনিবার সর্বোচ্চ লোডশেড ছিলো ৬৯০ মেগাওয়াট, রবিবার এটি বেড়ে হয় ৮২৪ মেগাওয়াট। সোমবার ১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট লোডশেড করতে হয়েছে প্রান্তিক পর্যায়ে।
গরমের তীব্রতার সাথে সাথে বিদ্যুতের চাহিদা আরো বাড়তে পারে। তখন এই বাড়তি চাহিদার যোগান কি বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষে সম্ভব? পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক বলেন, লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।
বিদ্যুৎ সরবরাহ ঘাটতি পল্লী বিদ্যুতের ওপর না চাপিয়ে সকল বিতরণ কোম্পানিকে ভাগ করে দেওয়া হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
মন্তব্য করুন: